১৯৬০ সালে চান্দেরকান্দি ইউনিয়ন, ইউনিয়নের আওতাভূক্ত হয়। রায়পুরা অঞ্চলটি প্রাচীনকাল থেকেই হিন্দু বসতিপূর্ণ এলাকা হিসাবে খ্যাত। ‘রায়পুরা’ শব্দটির ঐতিহাসিক ভিত্তি বিশ্লেষণ করলে বুঝা যায় যে, পূর্বেকার ‘রায়’ বংশীয় জমিদারদের জমিদারী এলাকাভু্ক্ত অঞ্চল হিসেবে প্রাধান্য লাভ করে। আর সেই থেকে ‘রায়পুরা’ নামের উৎপত্তি ঘটেছে বলে জনশ্রুতিতে ধারণা করা হয়। রায়পুরা একটি নৈস্বর্গিক ভূ-খন্ড। মেঘনা আর তার শাখা-প্রশাখার জলবিধৌত অন্যতম স্থলভাগ। এরমধ্য দিয়ে চলে গেছে ঢাকা চট্টগ্রাম রেলপথ। এটি একটি বৃহৎ পরিসর থানা। এর ভিতর রয়েছে ছয়টি রেলপথ। বাংলাদেশের তিনটি প্রধান নদী মেঘনা, ব্রহ্মপুত্র ও আড়িয়াল খাঁ এর চুতুর্দিক দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। ইংরেজ শাসন থেকেই এ থানাটি বিশাল জনগোষ্ঠি নিয়ে গঠিত। অনুমান করা হয় নীল কর আদায়ের লক্ষ্যে ইংরেজ শাসকরা এ থানার গোড়া পত্তন করেছিল। তাদের প্রতিষ্ঠিত নীলকুঠি আজো ইংরেজ শাসনের স্বাক্ষর বহন করে এ এলাকায়। ঊনবিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগে প্রতিষ্ঠিত এ থানার সাথে জড়িয়ে আছে তৎকালীন হিন্দু জমিদারদের প্রভাব ও ঐতিহ্যের ইতিহাস।
সীমানা:
পূর্বে-মির্জাপুর ইউনিয়ন
পশ্চিমে-পলাশতলী ইউনিয়ন
উত্তরে- অলিপুরা ইউনিয়ন
দক্ষিণে- রায়পুরা ইউনিয়ন
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস